The Ekushey Book Fair or Omor Ekushey Boi Mela (Bengali: অমর একুশে গ্রন্থ মেলা Ômor Ekushe Grontho Mêla "Book Fair of the Immortal 21st"), popularly known as Ekushey Boi Mela (একুশে বই মেলা Ekushe Boi Mêla "Book Fair of the 21st") is the national book fair of Bangladesh. It takes place over whole month of February each year, and is dedicated to the agitators who died on 21 February 1952 in a demonstration calling for the establishment of Bengali as one of the state languages of former united Pakistan. [From Wikipedia]
This is a page dedicated to all the latest from Ekushe Boi Mela 2012. We will be relaying the latest from the fair pavilions, publishers and the authority. Here you will find the latest books, availability, news and events all regarding the greatest festivity of year. The page will be updated on a regular basis, so please do come back again for the latest updates and information.
Location: Bangla Academy ground
Duration: From February 1 to 28th.
Time: 3pm to 9 pm weekdays, 11 am to 9 pm weekends and holidays
Thanks
Boi-Mela Team |
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১২
পহেলা ফেব্র“য়ারি বুধবার শুরু হতে যাচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১২।
গ্রন্থমেলায় ৪২৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৩০টি ইউনিট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাসহ সরকারি-বেসরকারি, সামাজিক-সাংস্কৃতিক, সেবামূলক এবং গণমাধ্যম রয়েছে। লিটল ম্যাগাজিনের জন্য থাকবে লিটল ম্যাগ কর্নার। ক্ষুদ্র প্রকাশনা সংস্থা এবং ব্যক্তি উদ্যোগে যাঁরা বই প্রকাশ করেছেন তাঁদের বই বিক্রির জন্য জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের স্টলে রাখা যাবে। গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমী প্রকাশিত বই একাডেমী প্রচলিত ৩০% কমিশনে এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫% কমিশনে বিক্রি করবে।
অমর একুশে গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণকে ভাষা-শহীদ, বরেণ্য লেখক, সাহিত্যিক, কবি ও বুদ্ধিজীবীদের নামে নয়টি চত্বরে বিন্যাস করা হয়েছে। চত্বরগুলো হচ্ছে পাঁচজন ভাষা-শহীদের নামে সালাম, রফিক, জব্বার, বরকত ও শফিউর চত্বর, রবীন্দ্র চত্বর, নজরুল চত্বর, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ চত্বর, বেগম রোকেয়া চত্বর এবং শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত চত্বর। এছাড়া নজরুল মঞ্চের সামনে শিশুকর্নারে থাকবে শিশু-কিশোর বিষয়ক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। প্রতিবারের মতো এবারেও নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা থাকবে নজরুল মঞ্চে। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১২-এর প্রচার কার্যক্রমের জন্য তথ্যকেন্দ্র থাকবে বর্ধমান ভবনের পশ্চিম বেদিতে। সাংবাদিকদের অবাধ তথ্য আদান-প্রদানের সুবিধার্থে গ্রন্থমেলায় মিডিয়া সেন্টার থাকবে তথ্যকেন্দ্রের উত্তর পার্শ্বে। তাৎক্ষণিকভাবে মেলা সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহের জন্য ফ্যাক্সসহ ই-মেইল সুবিধা থাকবে মিডিয়া সেন্টারে। বাংলালায়ন কমিউনিকেশনস লিমিটেড ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণকে ওয়াইফাই জোনে রূপান্তরিত করবে। এর ফলে মেলায় আগত ল্যাপটপে ব্যবহারকারীরা ফ্রি ব্রাউজিংয়ের সুবিধা পাবেন।
মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করবে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার। এছাড়া মেলা প্রাঙ্গণ থেকে চ্যানেল আই, বাংলা ভিশন এবং পিপল’স রেডিও মেলার তথ্যাদি প্রতিদিন সরাসরি সম্প্রচার করবে। গ্রন্থমেলার খবরাখবর নিয়ে বিএসবি ও আনন্দ আলো ‘বইমেলা প্রতিদিন’সহ প্রতিদিন বুলেটিন প্রকাশ করবে একাধিক প্রতিষ্ঠান। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে www.banglaacademy.org.bd, www.21gronthomela.com, www.boiwala.com , www.boi-mela.com ও www.bdnews24.com প্রতিদিন মেলার তথ্য প্রচার করবে।
২রা ফেব্র“য়ারি থেকে ২৯শে ফেব্র“য়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেল ৪টায় গ্রন্থমেলার মূল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে সেমিনার। ভাষা-আন্দোলনের ষাট বছর এবং মুক্তিযুদ্ধের চল্লিশ বছর পূর্তি উপলক্ষে এই দুটি বিষয়ে সেমিনারের পাশাপাশি নজরুলের বিদ্রোহী কবিতার নব্বই বছর, কয়েকজন বিশিষ্ট বাঙালির জন্ম ও সার্ধশতবর্ষ এবং বাংলার বিস্মৃতপ্রায় মনীষার জীবন ও কর্ম নিয়েও আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া মাসব্যাপী প্রতিদিন সন্ধ্যায় থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
গ্রন্থমেলার সময়সূচি : গ্রন্থমেলা পহেলা থেকে ২৯শে ফেব্র“য়ারি পর্যন্ত ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। ছুটির দিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা এবং ২১শে ফেব্র“য়ারি সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা চলবে।
২০০২-২০১১ সাল পর্যন্ত মেলায় অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠান ও স্টল বিন্যাসের তুলনামূলক চিত্র

|